রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিখ্যাত কবিতা জেনে নিন

আপনি কি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিখ্যাত কবিতা গুলো খুঁজছেন তাহলে একদম সঠিক জায়গায় চলে এসেছেন। অনেকেই রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিখ্যাত কবিতা গুলো খুঁজে থাকেন, তাদের জন্য আমরা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কয়েকটি বিখ্যাত কবিতা তুলে ধরার চেষ্টা করেছি।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিখ্যাত কবিতা
প্রিয় পাঠক আপনি যদি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিখ্যাত কবিতা সম্পর্কে জানতে বা পড়তে ইচ্ছুক হন তাহলে আমাদের আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে সম্পূর্ণ পড়ুন।
সূচিপত্রঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিখ্যাত কবিতা

ভূমিকাঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কলকাতার জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়িতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তার পিতার নাম হচ্ছে দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর এবং মাতা হচ্ছে সারদা সুন্দরী দেবী। বাবা মায়ের চতুর্থতম সন্তান ছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। তিনি ছিলেন তার পিতা-মাতার সবচেয়ে ছোট সন্তান।

চার বছর বয়স থেকে রবীন্দ্রনাথকে যার গৃহশিক্ষক বিভিন্ন বিষয়ে শিক্ষা দিতেন। তিনি প্রথমে নর্মাল স্কুলে ভর্তি হন তবে স্কুলের বাধা ধরা নিয়ম নীতিবা পড়াশোনা আর ভালো লাগতো না। পরে তিনি অরিয়েন্টাল সেমিনারি ও বেঙ্গল একাডেমিতে ভর্তি হন। তবে তিনি বেশি দিন স্কুলে পড়েননি।
তার গৃহ শিক্ষকের কাছে এবং নিজে পড়াশোনা করে তিনি অনেক জ্ঞান লাভ করেন। অতঃপর শিক্ষা লাভের জন্য তিনি ১৪ বছর বয়সে বিলাত যান। ছোটবেলা থেকেই রবীন্দ্রনাথের লেখার অভ্যাস গড়ে ওঠে। এছাড়াও তিনি সবার কাছ থেকে কাব্য সাহিত্যচর্চার উৎসাহ পেতেন।

রবীন্দ্রনাথের লেখা উপন্যাস, নাটক, গান, গল্প, কবিতা ইত্যাদি বাংলা সাহিত্যের অমূল্য সম্পদ। তার লেখা গীতাঞ্জলি কাব্যের জন্য ১৯১৩ সালে তিনি নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। আশা করি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পরিচয় এবং জীবনের কিছু গল্প সম্পর্কে সকলের কম বেশি অবগত। এছাড়াও রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিখ্যাত কবিতা সমূহ পড়তে চাইলে আমাদের আর্টিকেলে চোখ রাখতে পারেন।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিখ্যাত কবিতাঃ অন্তর মম বিকশিত করো

অন্তর মম বিকশিত করো
অন্তরতর হে।

নির্মল করো, উজ্জ্বল করো,
সুন্দর কর হে।

জাগ্রত করো, উদ্যত করো,
নির্ভয় করো হে।

মঙ্গল করো, নরলস নিঃসংশয় করো হে।

অন্তর মম বিকশিত করো,
অন্তরতর হে।

যুক্ত করো হে সবার সঙ্গে,
মুক্ত করো হে বন্ধ,
সঞ্চার করো সকল মর্মে
শান্ত তোমার ছন্দ।

চরণপদ্মে মম চিত নিঃস্পন্দিত করো হে,
নন্দিত করো, নন্দিত করো,
নন্দিত করো হে।

অন্তর মম বিকশিত করো
অন্তরতর হে।

মাকে আমার পড়ে না মনে

মাকে আমার পড়ে না মনে।

শুধু কখন খেলতে গিয়ে
হঠাৎ অকারণে
একটা কী সুর গুনগুনিয়ে

কানে আমার বাজে,
মায়ের কথা মিলায় যেন
আমার খেলার মাঝে।

মা বুঝি গান গাইত, আমার
দোলনা ঠেলে ঠেলে;
মা গিয়েছে, যেতে যেতে
গানটি গেছে ফেলে।

মাকে আমার পড়ে না মনে।

শুধু যখন আশ্বিনেতে
ভোরে শিউলিবনে
শিশির-ভেজা হাওয়া বেয়ে
ফুলের গন্ধ আসে,

তখন কেন মায়ের কথা

আমার মনে ভাসে?
কবে বুঝি আনত মা সেই
ফুলের সাজি বয়ে,
পুজোর গন্ধ আসে যে তাই
মায়ের গন্ধ হয়ে।

মাকে আমার পড়ে না মনে।

শুধু যখন বসি গিয়ে
শোবার ঘরের কোণে;
জানলা থেকে তাকাই দূরে
নীল আকাশের দিকে
মনে হয়, মা আমার পানে
চাইছে অনিমিখে।

কোলের ‘পরে ধরে কবে
দেখত আমায় চেয়ে,
সেই চাউনি রেখে গেছে
সারা আকাশ ছেয়ে।

শেষ চিঠি

মনে হচ্ছে শূন্য বাড়িটা অপ্রসন্ন,
অপরাধ হয়েছে আমার
তাই আছে মুখ ফিরিয়ে।

ঘরে ঘরে বেড়াই ঘুরে,
আমার জায়গা নেই–
হাঁপিয়ে বেরিয়ে চলে আসি।

এ বাড়ি ভাড়া দিয়ে চলে যাব দেরাদুনে।

অমলির ঘরে ঢুকতে পারি নি বহুদিন
মোচড় যেন দিত বুকে।

ভাড়াটে আসবে, ঘর দিতেই হবে সাফ ক’রে,
তাই খুললেম ঘরের তালা।

একজোড়া আগ্রার জুতো,
চুল বাঁধবার চিরুনি, তেল, এসেন্সের শিশি
শেলফে তার পড়বার বই,
ছোটো হার্মোনিয়ম।

একটা অ্যালবাম,
ছবি কেটে কেটে জুড়েছে তার পাতায়।

আলনায় তোয়ালে, জামা, খদ্দরের শাড়ি।

ছোটো কাঁচের আলমারিতে নানা রকমের পুতুল,
শিশি, খালি পাউডারের কৌটো।

চুপ করে বসে রইলেম চৌকিতে।

টেবিলের সামনে।

লাল চামড়ার বাক্স,
ইস্কুলে নিয়ে যেত সঙ্গে।

তার থেকে খাতাটি নিলেম তুলে,
আঁক কষবার খাতা।

ভিতর থেকে পড়ল একটি আখোলা চিঠি,
আমারি ঠিকানা লেখা
অমলির কাঁচা হাতের অক্ষরে।

শুনেছি ডুবে মরবার সময়
অতীত কালের সব ছবি
এক মুহূর্তে দেখা দেয় নিবিড় হয়ে–
চিঠিখানি হাতে নিয়ে তেমনি পড়ল মনে
অনেক কথা এক নিমেষে।

অমলার মা যখন গেলেন মারা
তখন ওর বয়স ছিল সাত বছর।

কেমন একটা ভয় লাগল মনে,
ও বুঝি বাঁচবে না বেশি দিন।

কেননা বড়ো করুণ ছিল ওর মুখ,
যেন অকালবিচ্ছেদের ছায়া
ভাবীকাল থেকে উল্টে এসে পড়েছিল
ওর বড়ো বড়ো কালো চোখের উপরে।

সাহস হ’ত না ওকে সঙ্গছাড়া করি।

কাজ করছি আপিসে বসে,
হঠাৎ হ’ত মনে
যদি কোনো আপদ ঘটে থাকে।

বাঁকিপুর থেকে মাসি এল ছুটিতে–
বললে, “মেয়েটার পড়াশুনো হল মাটি।
মুর্খু মেয়ের বোঝা বইবে কে
আজকালকার দিনে।’

লজ্জা পেলেম কথা শুনে তার,
বললেম “কালই দেব ভর্তি করে বেথুনে’।

ইস্কুলে তো গেল,
কিন্তু ছুটির দিন বেড়ে যায় পড়ার দিনের চেয়ে।

কতদিন স্কুলের বাস্‌ অমনি যেত ফিরে।

সে চক্রান্তে বাপেরও ছিল যোগ।

ফিরে বছর মাসি এল ছুটিতে;
বললে, “এমন করে চলবে না।

নিজে ওকে যাব নিয়ে,
বোর্ডিঙে দেব বেনারসের স্কুলে,
ওকে বাঁচানো চাই বাপের স্নেহ থেকে।’

মাসির সঙ্গে গেল চলে।

অশ্রুহীন অভিমান
নিয়ে গেল বুক ভরে
যেতে দিলেম বলে।

বেরিয়ে পড়লেম বদ্রিনাথের তীর্থযাত্রায়
নিজের কাছ থেকে পালাবার ঝোঁকে।

চার মাস খবর নেই।

মনে হল গ্রন্থি হয়েছে আলগা
গুরুর কৃপায়।

মেয়েকে মনে মনে সঁপে দিলেম দেবতার হাতে,
বুকের থেকে নেমে গেল বোঝা।

চার মাস পরে এলেম ফিরে।
ছুটেছিলেম অমলিকে দেখতে কাশীতে–
পথের মধ্যে পেলেম চিঠি–

কী আর বলব,
দেবতাই তাকে নিয়েছে।

যাক সে-সব কথা।

অমলার ঘরে বসে সেই আখোলা চিঠি খুলে দেখি,

তাতে লেখা–
“তোমাকে দেখতে বড্‌ডো ইচ্ছে করছে’।
আর কিছুই নেই।

১৪০০ সাল

আজি হতে শতবর্ষ পরে
কে তুমি পড়িছ বসি আমার কবিতাখানি
কৌতূহলভরে–
আজি হতে শতবর্ষ পরে।

আজি নববসন্তের প্রভাতের আনন্দের
লেশমাত্র ভাগ–

আজিকার কোনো ফুল, বিহঙ্গের কোনো গান,
আজিকার কোনো রক্তরাগ
অনুরাগে সিক্ত করি পারিব না পাঠাইতে
তোমাদের করে
আজি হতে শতবর্ষ পরে।

তবু তুমি একবার খুলিয়া দক্ষিণদ্বার
বসি বাতায়নে
সুদূর দিগন্তে চাহি কল্পনায় অবগাহি

ভেবে দেখো মনে–
একদিন শতবর্ষ আগে
চঞ্চল পুলকরাশি কোন্‌ স্বর্গ হতে ভাসি

নিখিলের মর্মে আসি লাগে–
নবীন ফাল্গুনদিন সকল বন্ধনহীন

উন্মত্ত অধীর–
উড়ায়ে চঞ্চল পাখা পুষ্পরেণুগন্ধমাখা

দক্ষিণসমীর–
সহসা আসিয়া ত্বরা রাঙায়ে দিয়েছে ধরা

যৌবনের রাগে
তোমাদের শতবর্ষ আগে।

সেদিন উতলা প্রাণে, হৃদয় মগন গানে,
কবি এক জাগে–

কত কথা পুষ্পপ্রায় বিকশি তুলিতে চায়
কত অনুরাগে
একদিন শতবর্ষ আগে।

আজি হতে শতবর্ষ পরে
এখন করিছে গান সে কোন্‌ নূতন কবি

তোমাদের ঘরে?
আজিকার বসন্তের আনন্দ-অভিবাদন
পাঠায়ে দিলাম তাঁর করে।

আমার বসন্তগান তোমার বসন্তদিনে
ধ্বনিত হউক ক্ষণতরে

হৃদয়স্পন্দনে তব ভ্রমরগুঞ্জনে নব
পল্লবমর্মরে
আজি হতে শতবর্ষ পরে।

নয়ন তোমারে পায় না দেখিতে
নয়ন তোমারে পায় না দেখিতে

রয়েছ নয়নে নয়নে,
হৃদয় তোমারে পায় না জানিতে
হৃদয়ে রয়েছ গোপনে।

বাসনা বসে মন অবিরত,
ধায় দশ দিশে পাগলের মতো।

স্থির আঁখি তুমি ক্ষরণে শতত
জাগিছ শয়নে স্বপনে।

সবাই ছেড়েছে নাই যার কেহ
তুমি আছ তার আছে তব কেহ
নিরাশ্রয় জন পথ যার যেও
সেও আছে তব ভবনে।

তুমি ছাড়া কেহ সাথি নাই আর

সমুখে অনন্ত জীবন বিস্তার,
কাল পারাপার করিতেছ পার
কেহ নাহি জানে কেমনে।

জানি শুধু তুমি আছ তাই আছি

তুমি প্রাণময় তাই আমি বাঁচি,
যতো পাই তোমায় আরো ততো যাচি
যতো জানি ততো জানি নে।

জানি আমি তোমায় পাবো নিরন্তন
লোক লোকান্তরে যুগ যুগান্তর
তুমি আর আমি, মাঝে কেহ নাই
কোনো বাঁধা নাই ভুবনে।

নয়ন তোমারে পায় না দেখিতে

রয়েছ নয়নে নয়নে।

যেদিন উদিলে তুমি, বিশ্বকবি, দূর সিন্ধুপারে

যেদিন উদিলে তুমি, বিশ্বকবি, দূর সিন্ধুপারে,
ইংলণ্ডে দিকপ্রান্ত পেয়েছিল সেদিন তোমারে

আপন বক্ষের কাছে, ভেবেছিল বুঝি তারি তুমি
কেবল আপন ধন; উজ্জ্বল ললাট তব চুমি

রেখেছিল কিছুকাল অরণ্যশাখার বাহুজালে,
ঢেকেছিল কিছুকাল কুয়াশা-অঞ্চল-অন্তরালে

বনপুষ্প-বিকশিত তৃণঘন শিশির-উজ্জ্বল
পরীদের খেলার প্রাঙ্গণে। দ্বীপের নিকুঞ্জতল
তখনো ওঠে নি জেগে কবিসূর্য-বন্দনাসংগীতে।

তার পরে ধীরে ধীরে অনন্তের নিঃশব্দ ইঙ্গিতে
দিগন্তের কোল ছাড়ি শতাব্দীর প্রহরে প্রহরে

উঠিয়াছ দীপ্তজ্যোতি মাধ্যাহ্নের গগনের ‘পরে;
নিয়েছ আসন তব সকল দিকের কেন্দ্রদেশে

বিশ্বচিত্ত উদ্ভাসিয়া; তাই হেরো যুগান্তর-শেষে
ভারতসমুদ্রতীরে কম্পমান শাখাপুঞ্জে আজি
নারিকেলকুঞ্জবনে জয়ধ্বনি উঠিতেছে বাজি।

অন্তর মম বিকশিত করো

অন্তর মম বিকশিত করো
অন্তরতর হে।

নির্মল করো, উজ্জ্বল করো,
সুন্দর কর হে।

জাগ্রত করো, উদ্যত করো,
নির্ভয় করো হে।

মঙ্গল করো, নরলস নিঃসংশয় করো হে।

অন্তর মম বিকশিত করো,
অন্তরতর হে।

যুক্ত করো হে সবার সঙ্গে,
মুক্ত করো হে বন্ধ,
সঞ্চার করো সকল মর্মে
শান্ত তোমার ছন্দ।

চরণপদ্মে মম চিত নিঃস্পন্দিত করো হে,
নন্দিত করো, নন্দিত করো,
নন্দিত করো হে।

অন্তর মম বিকশিত করো
অন্তরতর হে।

কোন আলোতে প্রাণের প্রদীপ

কোন্‌ আলোতে প্রাণের প্রদীপ
জ্বালিয়ে তুমি ধরায় আস।

সাধক ওগো, প্রেমিক ওগো,
পাগল ওগো, ধরায় আস।

এই অকুল সংসারে
দুঃখ-আঘাত তোমার প্রাণে বীণা ঝংকারে।

ঘোরবিপদ-মাঝে
কোন্‌ জননীর মুখের হাসি দেখিয়া হাস।

তুমি কাহার সন্ধানে
সকল সুখে আগুন জ্বেলে বেড়াও কে জানে।

এমন ব্যাকুল করে
কে তোমারে কাঁদায় যারে ভালোবাস।

তোমার ভাবনা কিছু নাই–
কে যে তোমার সাথের সাথি ভাবি মনে তাই।

তুমি মরণ ভুলে
কোন্‌ অনন্ত প্রাণসাগরে আনন্দে ভাস।

গায়ে আমার পুলক লাগে

গায়ে আমার পুলক লাগে,
চোখে ঘনায় ঘোর,
হৃদয়ে মোর কে বেঁধেছে
রাঙা রাখীর ডোর।

আজিকে এই আকাশতলে
জলে স্থলে ফুলে ফলে
কেমন করে মনোহরণ
ছড়ালে মন মোর।

কেমন খেলা হল আমার
আজি তোমার সনে।

পেয়েছি কি খুঁজে বেড়াই
ভেবে না পাই মনে।

আনন্দ আজ কিসের ছলে
কাঁদিতে চায় নয়নজলে,
বিরহ আজ মধুর হয়ে
করেছে প্রাণ ভোর।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিখ্যাত কবিতাঃ শেষ কথা

প্রিয় পাঠক উক্ত পোস্টের মাধ্যমে আমরা অন্তর মম বিকশিত করো, আমরা চাষ করি আনন্দে, নয়ন তোমারে পায় না দেখিতে সহ আরো ইত্যাদি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিখ্যাত কবিতা সমূহ তুলে ধরেছি । আশা করি উক্ত পোষ্টের রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিখ্যাত কবিতা সম্পর্কে ভালোভাবে জানতে পেরেছেন।
এমন নতুন নতুন পোস্ট পড়তে আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো করুন। আমরা এই ওয়েবসাইটে প্রতিদিন নতুন নতুন পোস্ট আপলোড করে থাকি। নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন। পোস্ট গুলো ভালো লাগলে আপনাদের পরিবার, আত্মীয়-স্বজন এবং বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন এবং আমাদের সাথে থাকুন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url