বিশ্বকোষ রচনা - Tech Official 24

বিশ্বকোষ হচ্ছে জ্ঞান সংগ্রহ বা বিশাল পুস্তক, যেখানে বিশ্বজগতের সকল বিষয়ে সাধারণ তথ্য এবং কোনো বিশেষ বিষয়ে বিস্তারিত ও গভীর আলোচনা থাকে। প্রিয় পাঠকগণ আমরা আজকে এই আর্টিকেলে বিশ্বকোষ রচনা তুলে ধরেছি। বিশ্বকোষ রচনাটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি রচনা। বেশিরভাগ সময় পরীক্ষায় বিশ্বকোষ রচনাটি এসে থাকে।
বিশ্বকোষ রচনা
প্রিয় পাঠক আমরা এই আর্টিকালে বিশ্বকোষ রচনা গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টগুলো তুলে ধরেছি। বিশ্বকোষ রচনাটি পড়তে আমাদের এই আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে সম্পূর্ণ পড়ুন। চলুন তাহলে আর সময় নষ্ট না করে শুরু করা যাক।

সূচিপত্রঃ বিশ্বকোষ রচনা

  • ভূমিকা
  • ইতিহাস উৎপত্তি
  • এনসাইক্লোপিডিয়া ব্রিটানিকা
  • বাংলায় বিশ্বকোষ রচনার উন্মেষ
  • উপমহাদেশের প্রথমবিশ্বকোষ
  • বাংলায় রচিত প্রথম সার্থক বিশ্বকোষ
  • বাংলা ভাষায় রচিত অন্যান্য বিশ্বকোষ
  • বাংলা বিশ্বকোষ মুক্তধারা
  • বাংলা বিশ্বকোষের ভিত্তি
  • বিশ্বকোষ উইকিপিডিয়া
  • উপসংহার

ভূমিকা

বাংলা একাডেমি আধুনিক বাংলা অভিধানমতে, তৎসম বিশ্বকোষ (বিশ্ব + কোষ) অর্থ (বিশেষ্যে) সমগ্র বিশ্বের জ্ঞান-বিজ্ঞান, কলা প্রভৃতি বিষয়ক তথ্যসংবলিত বর্ণানুক্রমিক আকর গ্রন্থ। এটি এমন একটি জ্ঞান সংগ্রহ বা বিশাল পুস্তক যেখানে বিশ্বজগতের সকল বিষয়ে সাধারণ তথ্য এবং কোনো বিশেষ বিষয়ে বিস্তারিত ও গভীর আলোচনা থাকে । বিশ্বকোষের নিবন্ধগুলো বিভিন্ন কৌশলে সাজানো হয়। 

বিশ্বকোষের লেখাগুলো অভিধানের তুলনায় অধিক বিস্তারিত ও তথ্যবহুল থাকে। এখানে কোনো বিষয়ের সংজ্ঞার্থ, উৎপত্তি, ব্যুৎপত্তি, উদাহরণ, প্রয়োজনীয় সংযুক্তি, ছবি প্রভৃতি যথাসম্ভব স্বয়ংসম্পূর্ণভাবে অথচ সংক্ষেপে যুক্ত করা হয়। বিশ্বকোষের মাধ্যমে একজন ব্যক্তি বিশ্বের জানা জ্ঞানশময় সম্পর্কে সহজে জানার সুযোগ পাই।

ইতিহাস উৎপত্তি

বাংলা বিশ্বকোষ শব্দের ইংরেজি প্রতিশব্দ encyclopedia। প্রাচীন গ্রিক "Eykind.Jog" (এঙ্গিক্লোস- চক্রাকার, সাধারণ) ও radia" (পেদিয়া-শিক্ষা) শব্দের মিলনে ইংরেজি encyclopedia শব্দের উদ্ভব। এঙ্গিক্লোস অর্থ চক্রাকার, সাধারণ সমন্বিত, সামগ্রিক, সংগ্রহ, ভান্ডার এবং পোদিয়া অর্থ শিক্ষা, জ্ঞান, অভিজ্ঞতা। সুতরাং, এনসাইক্লোপেডিয়া অর্থ সার্বিক জ্ঞান, জ্ঞানভান্ডার, সার্বিক জ্ঞানের বিশাল সংগ্রহ প্রভৃতি। রোমান লেখক প্লিনি শব্দটি ল্যাটিন ভাষায় প্রথম ব্যবহার করেছিলেন। এরপর ল্যাটিন থেকে শব্দটি ইংরেজিতে প্রবেশ করেছে।

এনসাইক্লোপিডিয়া ব্রিটানিকা

এনসাইক্লোপিডিয়া ব্রিটানিকা ( Encyclopaedia Britannica) "এনসাইক্লোপিডিয়া ব্রিটানিকা, ইনকর্পোরেটেড" প্রকাশিত সাধারণ জ্ঞানের ইংরেজি বিশ্বকোষ। নিয়মিত প্রায় ১০০ জন সম্পাদক ও প্রায় ৪০০০ অবদানকারীর মাধ্যমে এটি লিখিত ও নিয়মিত সংশোধিত হয়। অনুবাদকারীদের মধ্যে এখন পর্যন্ত ১১০ জন নোবেল বিজয়ী এবং ৫ জন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ছিলেন। এই বিশাল গ্রন্থ সমগ্রকে ইংরেজি ভাষার সবচেয়ে পাণ্ডিত্যপূর্ণ বিশ্বকোষগুলোর একটি মনে করা হয়।

ব্রিটানিকা ইংরেজি ভাষায় নিয়মিত প্রকাশিত বিশ্বকোষগুলোর মধ্যে সবচেয়ে প্রাচীন।১৭৬৮ খ্রিষ্টাব্দ থেকে ১৭৭১ খ্রিষ্টাব্দের মধ্যে স্কটল্যান্ডের এডিনবরা থেকে তিনটি আলাদা খণ্ডে এটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল। দ্বিতীয় সংস্কণ প্রকাশিত হয় ১০ খণ্ডে, এবং ১৮০১ থেকে ১৮১০ খ্রিষ্টাব্দের মধ্যে প্রকাশিত চতুর্থ সংস্করণে ছিল ২০ খণ্ড। পাণ্ডিত্যপূর্ণ নিবন্ধের কারণে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি লেখক সমাজের অন্তর্ভুক্ত হন, এবং ৯ম (১৮৭৫–৮৯) ও ১১তম (১৯১১) সংস্করণ বিশ্বকোষের পাণ্ডিত্য ও রচনাশৈলীর ইতিহাসে যুগান্তকারী অর্জন বলে স্বীকৃত।


একাদশ সংস্করণ প্রকাশ এবং একটি মার্কিন কোম্পানি কর্তৃক ব্রিটানিকা ইনকর্পোরেটেড-এর অধিগ্রহণের পর আমেরিকান পাঠকদের জনপ্রিয়তা অর্জনের জন্য বিশ্বকোষটির নিবন্ধের আকার ছোট করে বিষয় সংখ্যা আরও বাড়ানো হয়। ১৯৩৩ খ্রিষ্টাব্দে ব্রিটানিকা বিশ্বকোষ রচনার ইতিহাসে প্রথমবারের মতো এর ভুক্তিগুলো নিয়মিত পুনর্মূল্যায়ন এবং সংশোধন করা শুরু করে। ২০১২ খ্রিষ্টাব্দের মার্চে ব্রিটানিকা ইনকর্পোরেটেড ঘোষণা করে যে, তারা আর কাগজে মুদ্রিত সংস্করণ প্রকাশ করবে না, বরং কেবল অনলাইন সংস্করণ প্রকাশ করবে।

বাংলায় বিশ্বকোষ রচনার উন্মেষ

১৮১৭ খ্রিষ্টাব্দে বিভিন্ন শ্রেণির শিক্ষার্থীদের উপযোগী পাঠ্যপুস্তক রচনার জন্য ষোলোজন ইউরোপীয় ও আটজন ভারতীয়ের উদ্যোগে ক্যালকাটা স্কুল বুক সোসাইটি প্রতিষ্ঠা করা হয়। সোসাইটির ভারতীয় সদস্যদের মধ্যে ছিলেন- মৃত্যুওয় বিদ্যালঙ্কার, রাধাকান্ত দেব, রামকমল সেন, তারিণীচরণ মিত্র, আবদুল ওয়াজেদ, করিম হোসেন, আবদুল হামিদ ও মহম্মদ রশিদ। ১৮২২ খ্রিষ্টাব্দে স্কুল বুক সোসাইটি 'পশ্নাবলী' শিরোনামের একটি মাসিকপর চালু করেন। প্রথম পর্যায়ে পাদরি লসন এই পত্রিকার রচনাগুলো সংগ্রহ করতেন।


ডব্লিউ এইচ পিয়ার্স সংগৃহীত রচনাগুলো বাংলায় অনুবাদ করতেন। পত্রিকার প্রতিটি সংখ্যায় একটি পশুর কাঠ খোদাই ছবি ও তার নিচে পশুটির পরিচয় দেওয়া হতো। ১৮৩৩ খ্রিস্টান থেকে দ্বিতীয় পর্যায়ে পত্রিকাটি পরিচালনা শুরু করেন হিন্দু কলেজের শিক্ষক রামচন্দ্র মিত্র। বিশেষজ্ঞদের অভিমত, 'পদ্মাবলী'-ই বাংলা ভাষায় রচিত প্রথম বিশ্বকোষীয় রচনা। এর সঙ্গে আধুনিক অ্যানিম্যাল এনসাইক্লোপিডিয়া' বা 'প্রাণী বিশ্বকোষ জাতীয় বইয়ের সাদৃশ্য রয়েছে।

উপমহাদেশের প্রথমবিশ্বকোষ

ডিরোজয়ো প্রতিষ্ঠিত 'ইয়ংবেদন' গোষ্ঠীর অন্যতম নেতা রেভারেন্ড কৃষ্ণমোহন বন্দ্যোপাধ্যায় (১৮১৩-১৮৮৫) বাংলার প্রথম সার্থক বিশ্বকোষের রচয়িতা। তেরো খণ্ডে বিভক্ত এবং ১৮৪৬-১৮৬৭ খ্রিষ্টাব্দে প্রকাশিত ইংরেজি- বাংলা দ্বিভাষিক বিশ্বকোষ রচনা করে তিনি উপমহাদেশে জ্ঞানের জগতে নতুন ধারার সূত্রপাত করেন।

মূলত এটাই উপমহাদেশের প্রথম সার্থক বিশ্বকোষ। বইটির ইংরেজি নাম ছিল 'এনসাইক্লোপিডিয়া বেঙ্গলি' এবং বাংলা নাম ছিল "বিদ্যা। বইটির উদ্দেশ্য লেখা হয়েছে এভাবে- “বঙ্গভূমির জন্য সাধারণ মতিভ্রম নিবারণার্থে গৌড়ীয় (বাংলা) ভাষাতে ইউরোপীয় পুরাবৃত্ত ও দর্শনাদি শাস্ত্রের বর্ণনা করা।” রেভারেন্ড বন্দ্যোপাধ্যায়ই ছিলেন এই গ্রন্থের প্রধান লেখক ও সম্পাদক।

আচার্য অসিতকুমার বন্দ্যোপাধ্যায় এই বইটি সম্পর্কে লিখেছেন, "তাঁর প্রতিভা ও পরিশ্রমের শ্রেষ্ঠ প্রমাণ 'বিদ্যাকল্পদ্রুম' (১৮৪৬-৬৭)- যাকে বিশ্বকোষ বলা যেতে পারে। এতে ইতিহাস, ভূগোল, ক্ষেত্রতত্ত্ব, জীবনচরিত, নীতিবোধক ইতিহাস, চিত্তের উৎকর্ষবিধান প্রভৃতি বিবিধ বিভিন্ন বিষয়ের সংক্ষিপ্ত পরিচয় দেওয়া হয়েছে।”

বাংলায় রচিত প্রথম সার্থক বিশ্বকোষ

উনিশ শতকে বাইশ খণ্ডের বাংলা বিশ্বকোষ ভারতীয় ভাষার প্রথম বিশ্বকোষ বদলে মুখোপাধ্যায় ও তাঁর ছোটো ভাই বিখ্যাত লেখক ত্রৈলোক্যনাথ মুখোপাধ্যায়ের যৌথ উদ্যোগে এর সংকলন কাজ শুরু হয়। প্রথম শত দ্বিতীয় খণ্ডের ৮০ পৃষ্ঠা পর্যন্ত এঁদের রচনা। প্রথম খণ্ড প্রকাশিত হয় ১৮৮৬ খ্রিষ্টাব্দ মোতাবেক ১২৯৩ বঙ্গাব্দে। এরপর ত্রৈলোক্যনাথ সরকারি চাকরি নিয়ে লন্ডন চলে যান। এর কিছুদিন পর রঙ্গলালের কাছ থেকে 'বিশ্বকোষ'-এর স্বত্ব ও প্রকাশভার কিনে নেন নগেন্দ্রনাথ বসু প্রাচ্যবিদ্যার্ণব (১৮৬৬-১৯৩৮)।

বাংলা ভাষায় রচিত অন্যান্য বিশ্বকোষ

নগেন্দ্রনাথ বসু সম্পাদিত 'বিশ্বকোষ' নামে বিশ্বকোষের কাজ ১৯০২ খ্রিষ্টাব্দে আনা হয়ে ১৯১১ খ্রিষ্টাব্দে এর প্রকাশনা শেষ হয়। প্রায় সতেরো সহস্র পৃষ্ঠার এই বিশ্বকোষটি ২২ খণ্ডে সংকলিত হয়েছিল। তবে বাংলা ভাষায় ভারতকোষ' নামে (প্রকাশকাল ১৮৯৬-১৯০৬) তিন খণ্ডে প্রকাশিত ভারতকোষ'-এর সংকলক ছিলেন রাজকৃষ্ণ রায় ও শর দেব। এছাড়াও ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দে খান বাহাদুর আবদুল হাকিমের সম্পাদনায় ঢাকা হতে প্রকাশিত ৪ খণ্ডে মুক্তধারার বাংলা বিশ্বকোষ নাম উল্লেখযোগ্য। ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ কর্তৃক ইসলামি বিশ্বকোষ প্রকাশ করে। যেটির কাজ শুরু হয় ১৯৮৩ খ্রিস্টাব্দে এবং শেষ হয় ২০০০ খ্রিষ্টাব্দে।

বাংলা বিশ্বকোষ মুক্তধারা

ঢাকার ফ্রাঙ্কলিন বুক প্রোগ্রামস ১৯৫৯ খ্রিষ্টাব্দে বাংলা বিশ্বকোষ প্রকল্প চালু করে। কিন্তু প্রকৃত ১৯৬১ খ্রিস্টাব্দের জুলাই মাস থেকে প্রধান সম্পাদকের দায়িত্ব প্রাপ্ত খান বাহাদুর আব্দুল হাকিম-এর তত্ত্বাবধানে নিয়মিতভাবে সংকলন কার্য শুরু হয়। প্রকাশকের ভূমিকায় ছিল মুক্তধারা। প্রারম্ভিক পরিকল্পনায় ঠিক করা হয় যে বিশ্বকোষে প্রায় ৩০,০০০ নিবন্ধ থাকবে।

বাংলা বিশ্বকোষের ভিত্তি

কলম্বিয়া এনসাইক্লোপেডিয়া (৩য় সংস্করণ, ১৯৬৩) এবং এর সংক্ষেপিত রূপ কলম্বিয়া ভাইকিংস ডে এনসাইক্লোপেডিয়া (৩য় সংস্করণ, ১৯৬৮)-কে এই বাংলা বিশ্বকোষের ভিত্তি হিসেবে গ্রহণ করা হয়। প্রথমে মাত্র এক খণ্ড বাংলা বিশ্বকোষ প্রকাশ করার প্রস্তাব ছিল। পরে অনেকটা বৃহত্তর আকারে চার খণ্ডে এই বিশ্বকোষ প্রকাশ করা হয়। এরপর বাংলা ভাষায় প্রকাশিত হয় একাধিক সাধারণ ও নির্দিষ্ট বিষয়কেন্দ্রিক বিশ্বকোষ।


এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য : 'বাংলাপিডিয়া' (বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি, ঢাকা), সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান' (সাহিত্য সংসদ, কলকাতা), 'বাংলা একাডেমী চরিতাভিধান', 'বাংলা একাডেমী বিজ্ঞান বিশ্বকোষ' (বাংলা একাডেমি, ঢাকা), বিজ্ঞানকোষ (শিশু-কিশোর আকাদেমি, কলকাতা), 'বঙ্গসাহিত্যাভিধান' (হংসনারায়ণ আচার্য, ফার্মা কেএলএম, কলকাতা), 'রবীন্দ্ররচনাভিধান' (দীপ প্রকাশন, কলকাতা) ইত্যাদি।

বিশ্বকোষ উইকিপিডিয়া

২০০১ খ্রিষ্টাব্দের ১৫ই জানুয়ারি জিমি ওয়েলস এবং ল্যারি স্যাঙ্গার উইকিপিডিয়া চালু করেন। বর্তমানে এটি সর্ববৃহৎ এবং সর্বাধিক জনপ্রিয় ইন্টারনেটভিত্তিক তথ্যসূত্র। বাংলা বিশ্বকোষের জগতে বৃহত্তম কীর্তি মুক্ত বিশ্বকোষ উইকিপিডিয়া"। বিদ্যাকল্পদ্রুম'-এর প্রায় ১৬০ বছর পরে ২০০৪ খ্রিষ্টাব্দের জানুয়ারি মাসে সম্পূর্ণভাবে স্বেচ্ছাসেবকদের দ্বারা লিখিত এই ইন্টারনেট বিশ্বকোষের সূচনা ঘটে।

বর্তমানে বাংলা উইকিপিডিয়ার নিবন্ধ সংখ্যা ২২ হাজারের কিছু বেশি। নিবন্ধিত ব্যবহারকারীর সংখ্যা ২০,০০০। পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশ থেকে মোট নয় জন প্রশাসক বাংলা উইকিপিডিয়ার কাজকর্ম তদারক করেন। এই উইকিপিডিয়া গড়েও উঠছে দুই বাংলার ব্যবহারকারীদের যৌথ উদ্যোগে এবং সম্মিলিত প্রচেষ্টায়।

উপসংহার

বিশ্বকোষ মানুষের জ্ঞাত সর্ব প্রকার তথ্য সংবলিত একটি বিশাল তথ্যভান্ডার। অতি সহজে প্রয়োজনীয় বিষয় জানারমানুষ বিশ্বকোষ এবং অধুনা উইকিপিডিয়ার সহায়তা নেয়। ফলে এটি আধুনিক জ্ঞান আহরণের অন্যত উৎস হিসেবে প্রতিষ্ঠা পেয়েছে।

নোটঃ বিশ্বকোষ রচনাটি ড. হায়াত মাহমুদ এবং ড. মোহাম্মদ আমীন এর লেখা পুস্তক থেকে সংগৃহীত।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url