জাতীয় শিশু দিবস অনুচ্ছেদ

আসসালামু আলাইকুম প্রিয় পাঠক। আপনি কি জাতীয় শিশু দিবস অনুচ্ছেদটি খুঁজছেন? যদি খুঁজে থাকেন তাহলে একদম সঠিক জায়গায় চলে এসেছেন কেননা আমরা এই আর্টিকেলটিতে আপনাদের জন্য জাতীয় শিশু দিবস অনুচ্ছেদটি তুলে ধরেছি।
জাতীয়-শিশু-দিবস-অনুচ্ছেদ
প্রিয় পাঠক আপনি যদি অনুচ্ছেদটি পড়তে ইচ্ছুক হয়ে থাকেন তাহলে আমাদের এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে সম্পূর্ণ শেষ পর্যন্ত পড়ুন। চলুন তাহলে আর বৃথা সময় নষ্ট না করে নিচে উল্লেখিত অনুচ্ছেদটি পড়ে নেয়া যাক।

জাতীয় শিশু দিবস

'জাতীয় শিশু দিবস' মূলত সারা বিশ্বের শিশুদের গুরুত্ব তুলে ধরতে পালন করা হয়। সমগ্র বিশ্বের সকল শিশুকে সমান স্নেহ-ভালোবাসা জানাতে দিবসটি পালিত হয়। 'জাতীয় শিশু দিবস' নভেম্বরের ২০ তারিখে পালন করা হলেও আন্তর্জাতিক শিশু দিবস পালন করা হয় ১লা জুন তারিখে। তবে বিভিন্ন দেশ তাদের নিজস্ব নির্দিষ্ট দিনে শিশু দিবস পালন করে। বিশ্বে দিবসটি প্রথম পালিত হয়েছিল তুরস্কে ১৯২০ সালে। বাংলাদেশেও বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে দিবসটি পালিত হয়। বাংলাদেশে ১৭ই মার্চ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিনটিকে শিশু দিবস হিসেবে পালন করা হয়। বিশ্বের সকল শিশুর প্রতি ভালোবাসা জানাতে বাংলাদেশ সরকার দিনটিকে সরকারি ছুটি ঘোষণা করেছে। শিশুরাই দেশ ও জাতির ভবিষ্যতের কর্ণধার। শিশুদের হাতেই আগামীর পৃথিবীর ভার। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বছরের বিভিন্ন সময়ে শিশুদের অধিকার, শিশুশ্রম প্রতিরোধ প্রভৃতি বিষয়কে সামনে রেখে দিবসটি পালন করা হয়। কেবল একটা দিনই না বছরের প্রতিটি দিনই প্রতিটি শিশুকেই আদর্শ মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে মা-বাবা থেকে শুরু করে শিক্ষকরা পর্যন্ত সচেষ্ট থাকেন। বিশ্বের মোট জনসংখ্যার প্রায় অর্ধেকই শিশু। কিন্তু এই শিশুরা সর্বক্ষেত্রে স্বাভাবিকভাবে বেড়ে উঠতে পারছে না। নানাভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে তাদের স্বাভাবিক বৃদ্ধি। তাই বিশ্বের বিভিন্ন দেশ এবং বিভিন্ন সংস্থা শিশুদের নিরাপত্তা এবং স্বাভাবিক বেড়ে ওঠার জন্য শুধু আন্তর্জাতিক দিবস ঘোষণা করেই থেমে থাকেনি; তাদের সুষ্ঠু পরিবেশ প্রদানের লক্ষ্যে প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url